প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার ব্যবহার করার নিয়ম ও সুবিধা - অসুবিধা। Prepaid Digital Meter Code List

বিদ্যুতের অপচয় রোধ করতে এবং গ্রাহক যেন সঠিক ভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে তার জন্যে বর্তমান সময়ে সরকার ‘প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার’ লাগিয়ে দিচ্ছে। কিন্তু মিটারটি Digital হওয়ায় এর ব্যবহার অধিকাংশ মানুষজন সঠিক ভাবে জানেন না, যার জন্যে তাদের মধ্যে একটা ভয় কাজ করে এই মিটার নিয়ে। আপনার বাড়িতে যদি Prepaid Digital Meter’ লাগিয়ে থাকেন কিংবা কিছুদিনের মধ্যে লাগাবেন বলে ভাবছেন কিন্তু এর ব্যবহার সম্পর্কে কিছু না জানেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্যে। আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদেরে সাথে প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার’ ব্যবহারের সঠিক উপায় জানিয়ে দেওয়া চেষ্টা করবো । তো চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

Prepaid Digital Meter Code List

Digital Meter লাগানোর অন্যতম কারণ হচ্ছে গ্রাহক একে তো বিদ্যুৎ অপচয় করছে, সাথে সঠিক সময়ে বিদ্যুৎ বিল দিচ্ছে না। এই মিটার লাগানোর পর আপনার মিটারে যতক্ষণ টাকা থাকবে ততক্ষণ বিদ্যুৎ থাকবে, টাকা নাই বিদ্যুৎ নাই। 

ডিজিটাল মিটার প্রধানত দুই ধরনের। যথা : ১. কীপ্যাড প্রিপেইড মিটার ২. স্মার্ট কার্ড প্রিপেইড মিটার। বর্তমানে যেহেতু সরকার কীপ্যাড প্রিপেইড মিটার’ গ্রাহকদের প্রদান করছে, তাই কীপ্যাড প্রিপেইড মিটার’ সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।



কীপ্যাড মিটার : এই মিটারে ইউনিট ট্রান্সফার সিস্টেম ও কারেন্সি ট্রান্সফার সিস্টেম উভয় প্রযুক্তিই রয়েছে। কীপ্যাড মিটারে একটি ডিসপ্লে ও একটি কীপ্যাড থাকে। মূলত কীপ্যডের কারণেই এর এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। এর কীপ্যাডে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত ১০টি এবং একটি বামে ডিলিট বাটন এবং ডানে ইন্টার বাটন থাকে। সাধারণত ডিলিট বাটনটিতে ← চিহ্ন এবং ইন্টার বাটনে ইন্টার চিহ্ন  ↵  থাকে।

ব্যবহারবিধি : প্রতিটি মিটারের সাথে একটি কার্ড দেওয়া হয়। সেই কার্ডে উল্লেখিত নম্বরটিতে নির্দিষ্ট ব্যাংক, নগদ, টেলিক্যাশ, গ্রামীণফোন এর জি-পে বা বিকাশের মাধ্যমে রিচার্জ করতে হয়। এরপর প্রদত্ত মোবাইল নম্বরে ২০ সংখ্যার টোকেন সহ একটি এসএমএস আসে। সেই টোকেনটি মিটারের কীপ্যাডের মাধ্যমে প্রদান করতে হয়। এরপর ইন্টার বাটন চাপতে হয়। টোকেনটি সঠিক হলে মিটারে সফলভাবে রিচার্জ হয়ে যায়। কিন্তু বারবার ভুল টোকেন বা পুরোনো টোকেন প্রদান করলে মিটারটি পরবর্তীতে বাতিল হয়ে যেতে পারে।  (wikipedia)

প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার’ লাগানোর পর মিটারে প্রথমবার ১০০০ টাকা রিচার্জ করলে আপনি পাবেন ৭৯২ টাকা। কারণ মিটার পরীক্ষার সময় আপনাকে প্রথমে’ই ১০০ টাকা মিটারের সঙ্গে দেওয়া হয়েছিল। যা পরবর্তী রিচার্জে কেটে নেওয়া হবে। এছাড়াও ডিমান্ড চার্জ আগে প্রতি কিলো ওয়াট লোডের জন্য ছিল ২৫ টাকা ছিল। কিন্তু এখন ডিজিটাল মিটারের ক্ষেত্রে ১৫ টাকা যা প্রতি মাসে এক বার করে কাটবে। মিটার ভাড়া প্রতি মাসে এক বার ৪০ টাকা, সরকারি ভ্যাট ৫% এবং সার্ভিস চার্জ ১০ টাকা প্রতি মাসে একবার। সবকিছু মিলে ৭৯২ টাকার বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারবেন গ্রাহক (উদাহরণস্বরূপ)।



প্রথম ১০০০ টাকা রিচার্জে ৭৯২ টাকা পাবেন। তবে ওই মাসে’ই যদি আবারও ১০০০ টাকা রিচার্জ করেন তাহলে শুধু সরকারি ভ্যাট ৫% কেটে নিবে, বাকি টাকা মিটারে রিচার্জ হয়ে যাবে।

‘প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার’ ব্যবহারে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কোড :

ডায়াল কোড যা জানা যাবে
৮০০ মোট ব্যবহৃত বিদ্যুতের পরিমাণ/ইউনিট
৮০১ বর্তমান ব্যালেন্সের পরিমাণ (টাকা)
৮১১ ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স চালু করা
৮১০ ইমার্জেন্সি ব্যালেন্সের পরিমাণ জানা
৮৬৮ মিটারটি চালু বা বন্ধ করতে
৮৬৯ মিটারটি কত কিলোওয়ার্টের তা জানতে

উপরোক্ত Code গুলা সবসময়ের জন্যে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এমন অনেক কোড আছে যা হঠাৎ প্রয়োজন পড়ে।মিটারগুলো যেহেতু বিভিন্ন কোম্পানি তৈরি করেছে তাই প্রত্যেকের কোডও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে, আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে অঞ্চলভেদেও কোড ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। তাদের ম্যানুয়ালী গাইডলাইন ফলো করুন। তবে এই আর্টিকেলে সর্বাধিক ব্যবহৃত কোম্পানি Hexing Electrical Co.. Ltd. কর্তৃক সরবরাহকৃত প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার  এর কোনকিছু জানতে হলে নিচের কোডগুলো ডায়াল করে এন্টার বোতাম অর্থাৎ লাল বোতামটি চাপতে হবে। (মনে রাখবেন, না বুজে কখনো কোন কোড ডায়াল করবেন না)



ডায়াল কোড যা জানা যাবে
যেকোন কোড সংকেত (Alarm) বন্ধ করা
00 ইমার্জেন্সি ক্রেডিট চালু হবার নির্দেশনা
800 মোট ব্যবহৃত বিদ্যুতের পরিমাণ/ইউনিট
801 বর্তমান ব্যালেন্সের পরিমাণ (টাকা)
802 আজকের তারিখ
803 বর্তমান সময়
804 মিটারের সিরিয়াল নাম্বার
805 SGC নাম্বার
806 রিলে সংযোগ বিচ্ছিন্নের কারণ
807 মিটারের অবস্থা
808 বর্তমান সংযুক্ত লোড
809 ট্যারিফের সূচক (ট্যারিফ ইনডেক্স) (Tariff Solution)
810 ইমার্জেন্সি ব্যালেন্সের পরিমাণ (অর্থাৎ যত টাকা অবশিষ্ট রয়েছে)
811 ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স চালু করা
812 সংকেত (Alarm) বন্ধ করা
813 আগের দিনের বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ
814 চলতি মাসে বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ
815 সর্বশেষ রিচার্জের তারিখ
816 সর্বশেষ রিচার্জের সময়
817 সর্বশেষ রিচার্জের পরিমাণ
818 লগ আউট প্রত্যাবর্তন কোড
819 বিদ্যুৎ বন্ধের সময়
820 গত মাসে ব্যবহৃত বিদ্যুতের পরিমাণ
821 গত দ্বিতীয় মাসে, অর্থাৎ গত মাসের আগের মাসে ব্যবহৃত বিদ্যুতের পরিমাণ
822 গত তৃতীয় মাসে ব্যবহৃত বিদ্যুতের পরিমাণ
823 গত চতুর্থ মাসে ব্যবহৃত বিদ্যুতের পরিমাণ
824 গত পঞ্চম মাসে ব্যবহৃত বিদ্যুতের পরিমাণ
825 গত ষষ্ঠ মাসে ব্যবহৃত বিদ্যুতের পরিমাণ
830 সর্বশেষ রিচার্জের টোকেন নাম্বার
831 বিগত দুটি রিচার্জের টোকেন নাম্বার
832 বিগত তিনটি রিচার্জের টোকেন নাম্বার
833 বিগত চারটি রিচার্জের টোকেন নাম্বার
834 বিগত পাঁচটি রিচার্জের টোকেন নাম্বার
835 বিগত ছয়টি রিচার্জের টোকেন নাম্বার
836 বিগত সাতটি রিচার্জের টোকেন নাম্বার
837 বিগত আটটি রিচার্জের টোকেন নাম্বার
838 বিগত নয়টি রিচার্জের টোকেন নাম্বার
839 বিগত দশটি রিচার্জের টোকেন নাম্বার
865 মিটার স্বাভাবিক (Normal) মোডে রয়েছে
868 মিটারটি চালু বা বন্ধ হবে।
869 সংযুক্ত লোড। অর্থাৎ সর্বোচ্চ অনুমোদিত লোড (কিলোওয়াট)
870 A ফেজ ভোল্টেজ
871 B ফেজ ভোল্টেজ (থ্রি-ফেজ মিটারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)
872 C ফেজ ভোল্টেজ (থ্রি-ফেজ মিটারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)
873 কি ভার্সন নম্বর
874 A ফেজ কারেন্ট
875 B ফেজ কারেন্ট (থ্রি-ফেজ মিটারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)
876 C ফেজ কারেন্ট (থ্রি-ফেজ মিটারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)
877 A ফেজ পাওয়ার
878 B ফেজ পাওয়ার (থ্রি-ফেজ মিটারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)
879 C ফেজ পাওয়ার (থ্রি-ফেজ মিটারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)
880 প্রতিদিনের গড় ব্যবহার
881 প্রতি মাসের গড় ব্যবহার
886 বর্তমান ট্যারিফের মূল্য (Tariff Solution)
887 বর্তমান স্টেপ ট্যারিফ
888 ব্যালেন্স দেখার রিটার্ন টোকেন
889 বর্তমান টোকেনের সিরিয়াল নাম্বার
895 ফ্রেন্ডলি মোডে কয়দিন ব্যবহার করা যাবে
896 ফ্রেন্ডলি মোডে কয়দিন ব্যবহার করা হয়েছে
897 ফ্রেন্ডলি মোড শুরুর সময়
898 ফ্রেন্ডলি মোড শেষ হওয়ার সময়
899 সাপ্তাহিক ছুটির দিন
900 ফ্রেন্ডলি মোডের অবস্থা
901 স্টেপ ট্যারিফ-১-এর ইউনিট দেখা
902 স্টেপ ট্যারিফ-২-এর ইউনিট দেখা
903 স্টেপ ট্যারিফ-৩-এর ইউনিট দেখা
904 স্টেপ ট্যারিফ-৪-এর ইউনিট দেখা
905 স্টেপ ট্যারিফ-৫-এর ইউনিট দেখা
906 স্টেপ ট্যারিফ-৬-এর ইউনিট দেখা
907 স্টেপ ট্যারিফ-৭-এর ইউনিট দেখা
908 স্টেপ ট্যারিফ-১-এর মূল্য দেখা
909 স্টেপ ট্যারিফ-২-এর মূল্য দেখা
910 স্টেপ ট্যারিফ-৩-এর মূল্য দেখা
911 স্টেপ ট্যারিফ-৪-এর মূল্য দেখা
912 স্টেপ ট্যারিফ-৫-এর মূল্য দেখা
913 স্টেপ ট্যারিফ-৬-এর মূল্য দেখা
914 স্টেপ ট্যারিফ-৭-এর মূল্য দেখা
915 স্টেপ ট্যারিফ-৮-এর মূল্য দেখা
916 গত মাসের পাওয়ার ফ্যাক্টর
917 কম ক্রেডিট অ্যালার্ম লেভেল-১
918 কম ক্রেডিট অ্যালার্ম লেভেল-২
919 কম ক্রেডিট অ্যালার্ম লেভেল-৩
921 ব্যবহৃত ছুটির দিন
922 চলতি মাসে ব্যবহৃত টাকা
923 গত মাসের ব্যবহৃত টাকা
924 গত দুই মাসের ব্যবহৃত টাকা
925 গত তিন মাসের ব্যবহৃত টাকা
926 গত চার মাসের ব্যবহৃত টাকা
927 গত পাঁচ মাসের ব্যবহৃত টাকা
928 গত ছয় মাসের ব্যবহৃত টাকা
930 গত মাসের পাওয়ার ফ্যাক্টর
931 গত দুই মাসের পাওয়ার ফ্যাক্টর
932 গত তিন মাসের পাওয়ার ফ্যাক্টর
933 গত চার মাসের পাওয়ার ফ্যাক্টর
934 গত পাঁচ মাসের পাওয়ার ফ্যাক্টর
935 গত ছয় মাসের পাওয়ার ফ্যাক্টর
940 গত মাসের রিঅ্যাক্টিভ এনার্জি
941 গত এক মাস আগের মাসের রিঅ্যাক্টিভ এনার্জি
942 গত দুই মাস আগের মাসের রিঅ্যাক্টিভ এনার্জি
943 গত তিন মাস আগের মাসের রিঅ্যাক্টিভ এনার্জি
944 গত চার মাস আগের মাসের রিঅ্যাক্টিভ এনার্জি
945 গত পাঁচ মাস আগের মাসের রিঅ্যাক্টিভ এনার্জি
981 ইমার্জেন্সি ব্যালেন্সের পরিমাণ (অর্থাৎ যত টাকা অবশিষ্ট রয়েছে)



ডিজিটাল মিটারের সুবিধা ও অসুবিধা :

প্রত্যেকটা জিনিসে সুবিধা ও অসুবিধা দু’টাই থাকে। এই ডিজিটাল মিটারের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। মিটার ব্যবহারে যেমন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন তেমনি কিছু অসুবিধাও রয়েছে। নিচের মিটারের সুবিধা ও অসুবিধাগুলা তুলে ধরা হলো।

ডিজিটাল মিটারের ‍সুবিধা :

 মিটারে কত Balance আছে, কত টাকা খরচ হয়েছে তা যেকোনো সময় জানা যায়।

 বিদ্যুত ব্যবহারে গ্রাহক সচেতন হওয়ার কারণে এর অপচয় কম হয়।

 বিদ্যুৎ Bill বকেয়া না হওয়ার কারণে লাইন কাটার কোনো সম্ভাবনা থাকে না।

 ভুল মিটার রিডিং এর কারণে অতিরিক্ত বিল প্রদানের কোন ঝামেলা নেই।

 মিটারে টাকা শেষ হওয়ার আগেই মিটার স্বয়ংক্রিয় ভাবে গ্রাহককে সংকেত দেয়, ফলে সকলেই বিদ্যুৎ ব্যবহারে আরও বেশি সচেতন হয়।



 গ্রাহকের অসুবিধার কথা চিন্তা করে সাপ্তাহিক ছুটির দিন, অন্যান্য বিশেষ ছুটির দিন ও ফ্রেন্ডলি আওয়ারে (বিকেল ৪ টা থেকে পরের দিন সকাল ১০ টা পর্যন্ত) মিটারে টাকা না থাকলেও Meter বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে না। এই সময় মিটার ক্রেডিট বিদ্যুৎ ব্যবহার করে যা রিচার্জের পরে মিটার নিজে নিজেই সমন্বয় করে।

 ইমার্জেন্সি ব্যালেন্সের ব্যবস্থাও আছে। 

ডিজিটাল মিটারের ‍অসুবিধা :

 যেহেতু মিটারটি ডিজিটাল তাই এর ব্যবহার বাসার বয়স্ক মানুষরা তেমন কিছু বুঝে না, রিচার্জ করার সময় ও টোকেন ব্যবহারে হয়রানি হতে হয়।

 বিদ্যুতের ওভারলোডের কারণে অনেক সময় বিদ্যুৎ প্রবাহ আপনা-আপনিই বন্ধ হয়ে যায়। ওভারলোড কমানো না হলে, প্রথমে মিটার এলার্ম দিবে এবং পরে পাঁচটি শব্দ করে ৩০ মিনিটের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। (wikipedia)

 অনেক গ্রাহকে পোস্টপেইড মিটারে বিদ্যুৎ বিল কম আসতো কিন্তু এই মিটারে আগের চেয়ে বিল কিছুটা বেশি হওয়ায় তাদের আর্থিক ভাবে কিছুটা ক্ষতি হচ্ছে।



আশা করি প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার’ সম্পর্কে দেওয়া তথ্যগুলা আপনাদের কাজে লাগবে। যেকোন তথ্য সংযোজন বা বিয়োজন করতে আমাদেরকে আপনার মূল্যবান পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করতে পারেন। আপনার মূল্যবার পরামর্শ জানাতে কমেন্ট করুন। আর্টিকেলটি যদি আপনার উপকারে আসে তাহলে তা আপনার প্রতিবেশি কিংবা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরও Prepaid Digital Meter' সঠিকভাবে ব্যবহার করা সম্পর্কে জানিয়ে দিন। আর এরকম নিত্যনতুন টিপস ও ট্রিকস জানতে আমাদের সাথে থাকুন।
আজকে এই পর্যন্ত। দেখা হবে পরবর্তীতে অন্য কোনো পোস্টে। সেই পর্যন্ত সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন। যদি আমাদের সাইটের পোস্টগুলো আপনার একটু হলেও উপকারে আসে তাহলে বন্ধুদের সাথে Share করতে ভুলবেন না। আর এই রকম নিত্যনতুন Article পেতে গুগল নিউজ ফলো করে আমাদের সাথে থাকুন।  

Post a Comment

0 Comments